রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

অবগতির জন্য

“আব.এ. জমজম সম্পর্কিত” উম্মুল মূমীনীন “মা” হাজেরা (আ:) কে হযরত ইব্রাহীম (আ:) যখন “ছাফাহ্ এবং মারওয়াহ” নামক পাহাড় দ্বয়ের মধ্য ভাগে নির্বাসনে রেখে গেলে মুরু ভুমির মধ্যে প্রখর রোদ্র তাপে তাপিত প্রাণে পিপাসায় পিপাসিত হয়ে, ছাফাহ্ এবং মারওয়াহ পাহাড় দ্বয়ের মধ্যে পানির সন্ধানে ধাবিত হতে লাগলেন তখন তাঁর নয়নের মণি, কলিজার টুকরো, আল্লাহর প্রেরিত নবী হযরত ইসমাইল (আ:) দুধের পিপাসায় পিপাসিতাবস্থায় উত্তপ্ত বালূর মুরুতে পিপাসিত। ইব্রাহিম (আঃ) এর দুগ্ধ শিশু ইসমাইল (আ:) হাত,পা ঝাকরাতে-ঝাকরাতে ক্রন্দনরতাবস্থায় তাঁর পবিত্র পদদ্বয়ের আঘাতে পায়ের বালু সরে যাওয়াতে একটি আধারের সৃষ্টি হলো। উক্তাধারে পানির ঝর্ণা প্রবাহিত হতে লাগলে, উম্মুল মূমীনীন “মা” হাজেরা (আ:) প্রত্যক্ষ করলেন এবং আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে, আল্লাহর দরবারে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন এবং বললেন জম-জম অর্থাৎ থাম-থাম এখান থেকে নাম করণ করা হয় আব জম-জম (আব ফার্সি শব্দ অর্থ পানি)  এ প্রবাহমান পানিকে ধরে রাখার জন্য বালির দেয়াল বানিয়ে পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা করলেন। ক্রমে ক্রমে গভীর থেকে গভীরতর কুপের সৃষ্টি এবং আল্লাহর ঘর অর্থাৎ “বায়তুল্লাহ্ শরীফ” কুপের পাশেই আবিষ্কার হলো। ইসলামী ইতিহাসে এর বৃত্তান্ত জানা যাবে “তাওয়ারীখে” পানি জমা হতে হতে কুপে পরিণত হয়েছে এর পানি মিষ্টি এবং রোগ প্রতিষেধক। তাই সমগ্র মুসলীম দুনাইয়া বোতল ভরে ছোট বড় ড্রামে নিত হয়। পানির কমতি নেই বর্তমানে যন্ত্রের মাধ্যমে উত্তলিত হয়। আল্লাহর কুদ্রাতে পানি এসে জমা হয়। “জম শব্দটি আরবী ভাষা জম অর্থ থাম, পানি থামা অবস্থায় যে বরাবর ছিলো এখনও তেমনই রয়েছে কম বা বেশী নয় একই অবস্থানে রয়েছে।

শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

Great Mistake of Bangla Academy


Bangla Dictionary
Bangla Academy Abidhan

  In the 115 page of Bangla Academy Bengali functional dictionary published by Bangla Academy in 2002 the identify of Ab Zamzam well is only shown below because the writing regarding identity of Ab Zamzam well by a letter, its meaning and sentence are not correct.

 As regards ‘Abe Zam Zam’ for information it is informed when Hazrat Ibrahim (A) left in exile Ummulmuminin “Mother” Hazera (A) between the mountains named “safah  & marwah” then she became thirsty due to very blaze of sun inside the desert & being thirsty she started running helter-skelter in search of water then eye ball of her eye, a piece of the liver, the prophet sent by the Allah Hazraat Ismail (A) was thirsty in the desert of the heated sands being thirsty with the thirst of milk. Infant Ismail (A) started crying shaking his hand, feet & when sands were removed by the strikes of feet of his holy legs a hole was created. Fountain of water started flowing from the said hole, and the ummulmuminin “Mother” Hazera (A) witnessed it & being overwhelmed with pleasure started expressing gratitude to the court of Allah. She made arrangement for preservation for water by making walls of sands to retain the flowing water. Slowly the well was deepened & it was discovered by the side of house of Allah that is “Baitullah Sharif” well. In the history of Islam the description of it can be known. Well was created from deposit of water in “Tawarikh” & its water is sweet & an antidote to diseases. So, the entire Muslim world collects water is small & big drum after filling it in bottle. There is no dearth of water. At present water id drawn by machine. Water is collected in well of Allah. The word “Zam is an Arabic word, zam means collection. As water is collected so the name “Abe zam zam” has been coined. The world Aab means in Arabic water that is collected water. As it was before it is so still today & it is more or less in the same location.

বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

সর্বশক্তিমান মহা আলো (তৃতীয় অংশ)

রেসাল অর্থ পত্র যিনি আল্লাহর পত্র বহন করেন তাকে রাসূল বলা হয় অর্থাৎ পত্র বাহক, তিনি আল্লাহ সর্বশেষ পত্র বা গ্রন্থ অর্থাৎ মুক্ত বাণী ‘আল-কুরআন’ দিয়ে গেলেন বলেই তাঁকে রাসূলাল্লাহ্ বলা হয়।
বিঃদ্রঃ মহা আল্লাহর অবস্থান অসীমে, অসীমে ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র সীমিতাংশের নাম করণ করেছেন নভোমন্ডল এবং ভূমন্ডল। মন্ডল দ্বয় অসীমে একটি সীমার মধ্যে নভোমন্ডলের মধ্যেই ভূমন্ডল বা সৌরমন্ডলগুলো অবস্থান। সৌরমন্ডল বা মর্তমন্ডল গুলো, নীহারিকা, গ্ল্যাক্সি, কসমস, গ্রহ নক্ষত্র, মোট কথা স্রষ্টার যত সৃষ্টি রয়েছে, সবই সীমিত নভোসীমায় অবস্থিত। এ নভোসীমার বাহেরে অর্থাৎ আল্লাহ নামক অসীম শক্তির অসীমে আর কোন সৌরমন্ডল বা মর্তমন্ডল নেই। সুতরাং আর কোন আবিষ্কারের অবকাশ নেই।

রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

সর্বশক্তিমান আলো (দ্বিতীয় পর্ব)


নূরে মুহাম্মাদ (দ:) এর নূরকে, নূরে আল্লাহতে অর্থাৎ “ফানাহ ফিল্লাহতে” অর্থাৎ আল্লাহ নামের সর্বশক্তিমান মহা আলোতে লীন হয়ে যাওয়া, নূরে মুহাম্মাদ (দ:) এর নূর এবং নূরে আল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহ নামের মহা আলো, এক অন্যতে মিশে একাকার অবস্থায়, অবস্থান করছেন। যাঁরা আল্লাহর আদেশ পালনের মাধ্যমে, আল্লাহর নৈকট্য লাভে কৃতকার্যতা লাভ করেন। তাঁরাই নূরে আল্লাহ এবং নূরে মুহাম্মাদ (দ:) কে প্রত্যক্ষ করেন। নূর দ্বয় এক অন্যে মিশে একাকার হলেও, আপনাপন গুণে গুণান্বিতাবস্থায় অবস্থান করছেন। কিন্তু মিশে একাকার হলেও নূরে মুহাম্মাদ (দ:)  নূরে আল্লাহ হয়ে যায়নি। নূরে আল্লাহও নূরে মুহাম্মাদ (দ:) হয়নি। যেমন, একটি গ্লাসের মধ্যে আধা গ্লাস পানি এবং আধা গ্লাস দুধ মিশে একাকার হয়ে যায়। কিন্তু তাতে পানি এবং দুধ আপনাপন গুণে অবস্থান করছে। কিন্তু দুধ এবং পানি মিশে একাকার হলেও দুধ পানি নয়, পানি দুধ নয়। আল্লাহর প্রিয় বান্দাগণের মধ্যে যাঁদের আধ্যাত্মিক অর্থাৎ আভ্যন্তরীণ, ওয়েব সাইড, ফেইসবুক, খুলতে পারেন, তাঁদের ,পক্ষে আল্লাহ, রাসূল এবং মৃত ব্যক্তিদের সাথে সংযোগ স্থাপন করা সম্ভব।